বাংলাদেশের বৃহত্তর রানওয়ে নির্মান হচ্ছে
বিশ্বের বৃহত্তর অখন্ডিত সমুদ্র সৈকতে ক্ষে-ত কক্সবাজার দ্বীপাঞ্চলের সবুজ বনায়ন সংলগ্ন গড়ে তোলা হচ্ছে এশিয়ায় দ্বিতীয় বৃহত্তর সমুদ্র বেস্টিত বিমানবন্দর।সমুদ্রের নোনা জলের ঠিক ওপরেই বিমান অবতরণের প্রস্তুতি নেবে। পৃথিবীর উপকূলীয় শহরে অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে অন্যতম হবে এই বিমানবন্দর।এই বিমানবন্দর হবে এশিয়ার যেগাযোগের নতুন মাধ্যম।কারণ এখানে দুবাই বিমান বন্দরের মতো কক্সবাজারের বিমানবন্দরেও থাকবে রি-ফুয়েলিং-এর ব্যবস্থা।দেশের বৃহত্তর পর্যটন নগরীতে দেশের দীর্ঘতম রানওয়ে হিসেবে কক্সবাজার বিমানবন্দরের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ইতিমধ্যে রানওয়ের ৪ হাজার ফুট থেকে ৯ হাজার ফুটে উন্নীত করা হয়েছে। যে রানওয়ের প্রস্থ ছিল ১০০ ফুট এখন তা করা হয়েছে ২০০ ফুটে। প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষে দ্বিতীয় পর্যায়ে বিমানবন্দরটির রানওয়ে বৃদ্ধি করা হবে আরো এক হাজার ৭০০ ফুট। যা করা হবে ১০ হাজার ৭০০ ফুট দৈর্ঘ্য।এর মধ্যে ১৩০০ ফিট হবে সরাসরি বঙ্গোপসাগরের মহেশখালী চ্যানেলের ওপরে। যেখানে থাকবে সেন্ট্রাল লাইন লাইট। এছাড়াও সমুদ্র বুকের ৯ শ মিটার পর্যন্ত হবে প্রিসিশন এপ্রোচ লাইটিং। এর নির্মান ব্যায় ধরা হয়েছে পনেরো শ কোটি